কৃত্তিম প্রজনন
কৃত্তিম প্রজনন বিজ্ঞানের একটি গুরুত্ব পূর্ণ অবদান। কৃত্তিম প্রজনন প্রথার মাধ্যমে অনেক দেশ সাবলনবি ও অর্থনৈতিক দিক থেকে অনেক এগিয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রতি কৃত্তিম প্রজনন শুধু গবাদি পষু ই নয়, এর মাধ্যমে চাষাবাদ হচ্ছে উন্নত প্রজাতির মাছ ও।
গরুর কৃত্তিম প্রজননের মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে দেশী অনুন্নত গবাদি প্রাণীর জাতের উন্নয়ন করা যায় , একটি ষাঁড় থেকে একবার সংগৃহীত সিমেন দ্বারা ১০০-৪০০ গাভীকে প্রজনন করানো যায় । , উন্নত জাতের ষাঁড়ের সিমেন দ্বারা অতি দ্রুত এবং ব্যাপক ভিত্তিতে উন্নত জাতের গবাদি প্রাণী তৈরি করা সম্ভব । তবে
দেশি গাভীকে কৃত্তিম প্রযননের ব্যাবস্থা খুব একটা সুফল হয় না। তাই দেশের দ্ররিদ্র কৃষক ও গাভী পালনকারিরা কৃত্তিম প্রযনন প্রক্রিয়ায় বাছুর উতপাদন করতে ইচ্ছুক হন না। তাই আমি যানতে চাচ্ছি যে, এমন কোন স্থান বা সংস্থা আছে কি যেখানে যোগাযোগ করলে বাংলাদেশের দেশি গাভীদের উন্নত বীজ দ্বারা কৃত্তিম প্রজনন সহজেই ও কম খরচে করানো যায়?
"বাংলাদেশে দুধের ঘাটতি পুরণ করতে হলে কৃত্রিম প্রজনন ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে" বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মোহাম্মদ ছায়েদুল হক। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তাই শুধু দেশ পর্যায়েই নয় বরং কৃতিম প্রজনন প্রথা দেশের জেলা থেকে শুরু করে উপজেলা, থানা, ইউনিয়ন এমনকি গ্রাম পর্যায়েও এর প্রচলন চালু করা প্রয়োজন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস